Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৭ ডিসেম্বর ২০২১

স্বাস্থ্য সচেতনতামুলক কার্যক্রম

 

❐  স্বাস্থ্য সচেতনতামূলক প্রোগ্রাম

 দেশে প্রতিবছর ১ লাখ ২২ হাজার মানুষ ক্যান্সারে আক্রান্ত হন এবং ৯১ হাজারেরও বেশি মানুষ মারা যান। এর মধ্যে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হন প্রায় ১৫ হাজার নারী এবং মারা যান প্রায় ৭ হাজার জন। ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণকারী নারীদের মধ্যে স্তন ক্যান্সারের অবস্থান দ্বিতীয়। দিন দিন এই ক্যান্সারের ভয়াবহতা এবং ক্ষয়-ক্ষতির পরিমান ব্যাপক হারে বেড়ে চলেছে। সঠিক সময়ে ক্যান্সার শনাক্ত করা গেলে এবং সঠিক চিকিৎসা পেলে অসংখ্য অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু বহুলাংশেই এড়ানো সম্ভব এবং দেশকে অপূরনীয় ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করা সম্ভব। এ সচেতনতার অভাব বাংলাদেশের অধিকাংশ নারীদের মধ্যে বিদ্যমান। কর্মক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তাদের স্তন ক্যান্সার বিষয়ে সচেতন করা এবং সঠিক সময়ে ক্যান্সার নির্ণয় করা অত্যন্ত জরুরি। Cervical of Breast Cancer সংক্রান্ত সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গত ০৭ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে সেগুনবাগিচাস্থ গণপূর্ত অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে এক Orientation সভা অনুষ্ঠিত হয়। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম প্রধান অতিথি হিসেবে সভায় উপস্থিত ছিলেন। Cervical & Breast Cancer Screening Program in Bangladesh বিষয়ে প্রকল্প পরিচালক অধ্যাপক আশরাফুন্নেসা এবং Facts about Breast Cancer বিষয়ে পরিচালক, জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা অধ্যাপক ডাঃ মোঃ মোশাররফ হোসেন বক্তব্য উপস্থাপন করেন। সুরাইয়া বেগম এনডিসি, সচিব, প্রধামন্ত্রীর কার্যালয় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।


❐  সার্ভিকাল এন্ড ব্রেস্ট ক্যান্সার স্ক্রীনিং প্রোগ্রাম

 সারা দেশে বিভিন্ন ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালনরত নারী কর্মকর্তাদের স্তন ক্যান্সার বিষয়ে সচেতন করার চলমান কার্যক্রমের ধারাবাহিক অংশ হিসেবে বিসিএস উইমেন নেটওয়ার্ক ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (এস্টাবলিশমেন্ট অব ন্যাশনাল সেন্টার ফর সার্ভিক্যাল এন্ড ব্রেস্ট ক্যান্সার স্ক্রীনিং এন্ড ট্রেনিং প্রকল্প) এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় গত ২০ জানুয়ারি ২০১৬ এবং ২৩ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে দুইটি “সার্ভিক্যাল এন্ড ব্রেষ্ট ক্যান্সার স্ক্রীনিং ক্যাম্প” বাংলাদেশ সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত ক্যাম্পে নেটওয়ার্কের প্রায় ৩০০ জন সদস্য স্ক্রিনিং টেস্ট করেন।