Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৪ নভেম্বর ২০২১

উন্নয়নশীল বাংলাদেশ

  উন্নয়নশীল বাংলাদেশ - রাষ্ট্রীয় কার্যক্রম - ...

টিকাদান
হালনাগাদ করন নভেম্বর, ২০২১

বিশ্বের অনেক দেশের তুলনায় বাংলাদেশের শিশুদের ভাগ্য অনেক ভালো। বয়স দুই বছর পূর্ণ হওয়ার আগে দেশের ৮৩ দশমিক ৯ শতাংশ শিশু টিকা পেয়ে যায়। কিছু ক্ষেত্রে (বিসিজি টিকা) এই হার ৯৯ শতাংশ। ফলে দেশে বেশ কিছু সংক্রামক রোগের প্রকোপ কমে গেছে, কিছু রোগ নির্মূল হয়েছে। এই সাফল্যের স্বীকৃতি হিসেবে

২০১৯ সালে গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিন অ্যান্ড ইমিউনাইজেশন (গাভি) বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ হিসেবে পুরস্কৃত করে। এরও আগে বাংলাদেশ ২০০৯ ও ২০১২ সালে ‘গাভি বেস্ট পারফরম্যান্স’ পুরস্কার লাভ করেছিল। ২০১৪ সালের ২৭ মার্চ বাংলাদেশ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কাছ থেকে পোলিও নির্মূল সনদ লাভ করে।

দেশে ১ লাখ ২০ হাজার অস্থায়ী টিকাদানকেন্দ্র এবং ৭০০ স্থায়ী টিকাদানকেন্দ্র আছে। প্রতিদিন গড়ে ১৫ হাজার কেন্দ্রে টিকা দেওয়া হয়। দেশে বর্তমানে ১০ ধরনের টিকা দেওয়া হয়। শূন্য থেকে দুই বছর বয়সী সব শিশু এবং ১৫ থেকে ৪৯ বছর বয়সী সন্তান ধারণক্ষম সব নারী টিকা কর্মসূচির আওতায় আছে। স্বাস্থ্য বিভাগ ইপিআইয়ের এই অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা কাজে লাগাচ্ছে করোনার টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে। বাংলাদেশ এক দিনে প্রায় ৮০ লাখ মানুষকে করোনার টিকা দেওয়ার সামর্থ্য দেখিয়েছে।

বিস্তারিত .... পত্রিকার লিংক

পণ্য রপ্তানিতে একের পর এক রেকর্ড
হালনাগাদ করন নভেম্বর, ২০২১

...
@@....- ...

গত সেপ্টেম্বরে ৪১৭ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছিল, যা দেশের ইতিহাসে এক মাসে সর্বোচ্চ। সেই রেকর্ড পরের মাসেই, অর্থাৎ সদ্য সমাপ্ত অক্টোবরেই ভেঙে গেছে। এই মাসে ৪৭২ কোটি ডলার বা ৪০ হাজার ৫৯২ কোটি টাকার পণ্য রপ্তানির নতুন রেকর্ড হয়েছে। ....

বিস্তারিত .... পত্রিকার লিংক

মাথাপিছু আয়
হালনাগাদ করন নভেম্বর, ২০২১

...
@@....- ...

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ হিসাবে দেশের মাথাপিছু আয় এখন ২ হাজার ৫৫৪ ডলার। মাথাপিছু আয় কোনো ব্যক্তির একক আয় নয়। দেশের অভ্যন্তরের পাশাপাশি রেমিট্যান্সসহ যত আয় হয়, তা দেশের মোট জাতীয় আয়। সেই জাতীয় আয়কে মাথাপিছু ভাগ করে দেওয়া হয়। তবে মাথাপিছু আয় বৃদ্ধির ইতিবাচক দিক হলো, অর্থনীতিক গতিশীলতা। সাধারণ মানুষ কিছুটা হলে লাভবান হন। ....

বিস্তারিত .... পত্রিকার লিংক

বিশুদ্ধ পানির প্রাপ্তি এবং স্যানিটেশন
হালনাগাদ করন নভেম্বর, ২০২১

১৯৭১ সালের বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে ল্যাট্রিন ছিল শতকরা ১ ভাগেরও কম বাড়িতে। সারা দেশে টিউবওয়েল ছিল দুই লাখেরও কম। ঢাকা-চট্টগ্রাম শহরসহ মাত্র ৭৬টি পৌরসভায় ছিল পাইপ দিয়ে পানি সরবরাহের ব্যবস্থা। ২০২১ সালের ১ জুলাই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও ইউনিসেফের যৌথ কর্মসূচি পৃথিবীর সব দেশের পানি ও স্যানিটেশন এবং স্বাস্থ্য আচরণবিধি নিয়ে যে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা যায় ভারত, নেপাল ও পাকিস্তানে এখনো ১৫ শতাংশের ওপরে মানুষ খোলা মাঠে পায়খানা করে। অথচ বাংলাদেশ ২০১৫ সালের মধ্যেই খোলা মাঠে পায়খানার হারকে শূন্যে নামিয়ে এনেছে এবং গত পাঁচ বছর শূন্য হারকে ধরে রেখেছে।

এই সাফল্যের পিছনে অবদান মূলতঃ রাজনৈতিক নেতৃত্বের সক্রিয় অংশগ্রহণ, যোগাযোগব্যবস্থার উন্নতি, বিদ্যুৎ, মুঠোফোন এবং টেলিভিশনের প্রসার, সার্বিকভাবে বাংলাদেশের অব্যাহত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, ছাত্রী উপবৃত্তির মাধ্যমে নারীশিক্ষার প্রসার, গ্রামাঞ্চলে ক্ষুদ্রঋণের নারীকেন্দ্রিক প্রসার, এবং সার্বিকভাবে নারীর ক্ষমতায়ন তথা নারীদের ব্যক্তিগত সম্ভ্রম এখানে মুখ্য।

২০২১ সালের জুলাই মাসের বৈশ্বিক প্রতিবেদনে পানি ও স্যানিটেশন নিয়ে পৃথিবীর ২৩০টি দেশের তথ্য আছে। অথচ হাইজিন নিয়ে তথ্য দিতে পেরেছে মাত্র ৫৩টি দেশ, যার অন্যতম বাংলাদেশ। আর নারীদের মাসিক স্বাস্থ্যসংক্রান্ত তথ্য দিতে পেরেছে মাত্র ৪১টি দেশ। এর মধ্যে কেবল দুটি দেশ মিসর ও বাংলাদেশ মাসিকসংক্রান্ত পূর্ণাঙ্গ তথ্য দিতে পেরেছে। এই গর্বের অর্জন সম্ভব হয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর জাতীয় হাইজিন সার্ভে ২০১৮ সম্পাদনের কারণে। উল্লেখ্য, হাইজিন নিয়ে জাতীয় পর্যায়ে এমন সমীক্ষাও পৃথিবীতে বিরল। নোটঃ কোভিডের প্রকোপকালে আমরা জনগণকে সাবান দিয়ে হাত ধোয়া শিখিয়েছি কলের প্রবাহমান পানি দিয়ে। অথচ বাংলাদেশের গ্রামে মাত্র ৩ শতাংশ ঘরে পাইপ সংযোগে কলের পানি আছে; সারা দেশে এই হার ১৫ শতাংশ; যা আফগানিস্তানের চেয়েও কম। সময় এসেছে, উন্নয়নে সমসুবিধার কথা ভাবার; কাউকে পেছনে ফেলে নয়, তা নিশ্চিত করার।

বিস্তারিত .... পত্রিকার লিংক

সমৃদ্ধির সোপানে বাংলাদেশ
হালনাগাদ করন নভেম্বর, ২০২১